Trans

Friday, July 7, 2017

চুলকানি হইয়েছে কি...........................?


নানান কারণে আমাদের শরীরে চুলকানি বা বডি ইচিংয়ের সমস্যার সৃষ্ট হতে পারে । দিনের পর দিন এ সমস্যা সমাধান না করলে রোগ জটিল আকার নিতে পারে । সমস্য জটিল হবার আগেই অভিজ্ঞ ডাক্তারের পরামর্শ নিয়ে নিন ।রোগকে বাড়তে না দিয়ে এ সময় আপনার চর্ম ও যৌনরোগ বিশেষজ্ঞ ডাক্তারের কাছে যেতে হবে।কিভাবে বুঝবেন আপনার চুলকানি হয়েছে আসুন জেনে নিই আর ধরণ গুলি। চুলকানি সারাতে প্রাণায়াম মেডিটেশনের কোন জুরি নেই। উনুলম-বিলম প্রাণায়াম আপনাকে চুলকানি থেকেও মুক্তি দিবে। তাই রোজ সকালে অনুলোম –বিলম আপনাকে বিভিন্ন রোগ থেকে মুক্তি দেবে।

চুলকানির ধরণগুলিঃ চুলকানির লক্ষনের গুলির মধ্যে র‍য়েছে ঘন ঘন গা চুলকানো , শরীরে লাল লাল দাগ হয়ে ফুলে ওঠা ত্বক।সকালে উঠে যদি আপনি প্রতিদিন ইয়গা আসন করি তাহলে আমরা চুলকানি থেকে শুরু করে নানা রকম রোগ থাকে প্রতিরোধ ক্ষমতা গড়ে তুলতে পারব। সাধারণত রক্তে দূষণ থেকে চুলকানির সৃষ্টি হয়ে থাকে।অনেক কারণে আমাদের শরীরে চুলকানি হতে পারে । কিছু কিছু ক্ষেত্রে দেখা যায় স্বাভাবিক কারণে চুলকানি হয়ে থাকে। যেমন অনেকের ত্বক খুব শুষ্ক হয়ে থাকে তাতে চুলকানির সৃষ্টি হয় , শীতকালে যখন ময়েশ্চার কমে যায়, আড় ফলে চুলকানির সৃষ্টি হয় ।যেমন ধরেন রক্তশূন্যতা আছে, সেখান থেকে সারা গা চুলকাতে পারে। কারো ডায়াবেটিস আছে, সেখান থেকে সারা গা চুলকাতে পারে। কারো কারো হরমোনে সমস্যা আছে, যেমন আমরা বলি থাইরয়েডের যদি কোনো তারতম্য হয়, বা কম বেশি হয়, দুটো থেকেই চুলকানি হতে পারে। এ ছাড়াও সিস্টেমিক রোগ—যেমন অবসট্রাকটিভ জন্ডিস, লিভার সমস্যা; এসব থেকে চুলকানি হতে পারে। কিডনিতে যাদের সমস্যা আছে, দেখা যায়, সারা গা চুলকাচ্ছে। এমনকি ম্যালিগন্যান্সি, রক্তের ক্যানসার সেখান থেকে সারা গায়ে চুলকানি হতে পারে। আবার কারো কারো ক্ষেত্রে দেখা যাচ্ছে গরম পানিতে গোসল করে চুলকাচ্ছে। কারো কারো দেখা যায় ঠান্ডা পানি দিয়ে গোসল করে চুলকাচ্ছে। এটা বিভিন্ন রোগের কারণ হতে পারে। আসুন আবার জানা যাক ত্বকের কারনে যেসব চুলকানি যেসব থাকে তাদের চিনিঃ বেশীরভাগ ত্বকের সমস্যর কারনে চুলকানি হয়ে থাকে। আমাদের দেশে যে রোগটি খুব প্রচলিত, সেটি হচ্ছে শীতকালে অনেক বেশি হয় স্ক্যাবিজ। এটা একধরনের ছোঁয়াচে রোগ একজনের কাছ থেকে আরেকজনে ছড়িয়ে যায়। পুরো পরিবারকে চুলকানিতে আক্রান্ত। একধরনের পরজীবী্র বাহক এ রোগ ছ্রিয়ে থাকে। চুলকানি রাতে বেশি বাড়ে। রাতে যখন বেশি চুলকানি হয়, আমরা ভাবি স্ক্যাবিজ হতে পারে। আমরা এসব লক্ষণগুলো খুঁজি। দেখি আঙুলের ফাঁকে কোনো দানা দানা আছে কি না। জেনিটাল রিজিয়নে, নারীদের স্তনের নিচে, খাঁজগুলোতে কোনো দানা দানা আছে কি না। পারিবারিক ইতিহাস নিচ্ছি আমরা। চুলকানির ধরন দেখে আমরা পুরো বিষয়টিকে নির্ণয় করে ফেলি। এটি আসোরিয়াসিস একটি রোগ। এতেও চুলকানি হয়। আমাদের চামড়ায় সিলভার স্কেল উঠতে পারে। তবে এর ভাগ রয়েছে। এক ধরনের সোরিয়াসিস হয়—ছোট ছোট, দানা দানা। সোরিয়াসিস যদি ঠিকমতো চিকিৎসা করা না হয়, তাহলে সমস্যা হয়। সোরিয়াসিস নিয়ন্ত্রণ করা যায়, কিন্তু নিয়ন্ত্রণ করতে হবে খুব হিসাব করে। তখন সারা গায়ের চামড়া ঝরে পড়ে যাবে। সেখানে অনেক চুলকানি হতে পারে। এ ছাড়া আরো অনেক রোগ হয়।

No comments:

Post a Comment